সুন্দরবনে আবারও তৎপর হরিন শিকারি ও পাচারকারী চক্র!
পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। সুন্দরবনের প্রধান আকর্ষণ রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও মায়াবি হরিণ।
সাধারণ মানুষের আকর্ষণ ও গুরুত্বের দিক দিয়ে বাঘের পরেই চিত্রল ও মায়াবি হরিণের অবস্থান।
হরিণ শিকারের জন্য চক্রটি সব সময় সুন্দরবন সংলগ্ন লোকালয়ের হতদরিদ্র, লোভী জেলে ও অসাধু বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যবহার করে।
সাম্প্রতিক সময়ে শিকারী এই চক্রটি খুব বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন মহল দাবী করেন এই চক্রকে দমন করতে ব্যার্থ হয়েছে বনবিভাগ।
তবে এই চক্রকে দমন করতে বনবিভাগের পাশাপাশি পুলিশও অভিযান শুরু করেছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় সরাসরি হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িতরা ধরা পড়লেও অধরাই থেকে যাচ্ছেন মূল হোতারা।
বনজীবীদের দাবি বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ ছাড়া সুন্দরবনের অভ্যন্তরে কোনো অপরাধ করা সম্ভব নয়।
সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের তথ্য অনুযায়ী,
গত বছর ২০২০ সালে ১ বছরে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ ২১৫ কেজি ৮শ গ্রাম হরিণের মাংস, দুটি হরিণের চামড়া,
একটি হরিণের শিং, ৬টি হরিণের মাথা, ২৪টি হরিণের পা উদ্ধার করে। এসব অপরাধের জন্য ৩২ জনকে আটকও করে বনবিভাগ।
সঙ্গে ৬টি ট্রলার, ১৬টি নৌকা ও ১১ হাজার ৩৩৩ ফুট হরিণ শিকারের ফাঁদ জব্দ করে বনবিভাগ।
কিন্তু এ বছর ২০২১ সালের মাত্র ৪০ দিনে বন বিভাগ ৪০ কেজি হরিণের মাংস, একটি বাঘের চামড়া ও ৪ হাজার ৯৫০ ফুট হরিণের ফাঁদ জব্দ করে। পুলিশ ১৯টি হরিণের চামড়া, ৩টি মাথা ও ৬৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করে।
এসবের সঙ্গে জড়িত চোরা শিকারীরা আটক হলেও বের হয়ে যায় আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে।
পৃথিবীর একক বৃহত্তম ম্যানগ্রোভ বন সুন্দরবন। সুন্দরবনের প্রধান আকর্ষণ রয়েল বেঙ্গল টাইগার ও মায়াবি হরিণ।
সাধারণ মানুষের আকর্ষণ ও গুরুত্বের দিক দিয়ে বাঘের পরেই চিত্রল ও মায়াবি হরিণের অবস্থান।
হরিণ শিকারের জন্য চক্রটি সব সময় সুন্দরবন সংলগ্ন লোকালয়ের হতদরিদ্র, লোভী জেলে ও অসাধু বন কর্মকর্তা-কর্মচারীদের ব্যবহার করে।
সাম্প্রতিক সময়ে শিকারী এই চক্রটি খুব বেপরোয়া হয়ে উঠেছে। বিভিন্ন মহল দাবী করেন এই চক্রকে দমন করতে ব্যার্থ হয়েছে বনবিভাগ।
তবে এই চক্রকে দমন করতে বনবিভাগের পাশাপাশি পুলিশও অভিযান শুরু করেছে। আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর তৎপরতায় সরাসরি হরিণ শিকারের সঙ্গে জড়িতরা ধরা পড়লেও অধরাই থেকে যাচ্ছেন মূল হোতারা।
বনজীবীদের দাবি বনবিভাগের কর্মকর্তা-কর্মচারীদের যোগসাজশ ছাড়া সুন্দরবনের অভ্যন্তরে কোনো অপরাধ করা সম্ভব নয়।
সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগের তথ্য অনুযায়ী,
গত বছর ২০২০ সালে ১ বছরে সুন্দরবন পূর্ব বনবিভাগ ২১৫ কেজি ৮শ গ্রাম হরিণের মাংস, দুটি হরিণের চামড়া,
একটি হরিণের শিং, ৬টি হরিণের মাথা, ২৪টি হরিণের পা উদ্ধার করে। এসব অপরাধের জন্য ৩২ জনকে আটকও করে বনবিভাগ।
সঙ্গে ৬টি ট্রলার, ১৬টি নৌকা ও ১১ হাজার ৩৩৩ ফুট হরিণ শিকারের ফাঁদ জব্দ করে বনবিভাগ।
কিন্তু এ বছর ২০২১ সালের মাত্র ৪০ দিনে বন বিভাগ ৪০ কেজি হরিণের মাংস, একটি বাঘের চামড়া ও ৪ হাজার ৯৫০ ফুট হরিণের ফাঁদ জব্দ করে। পুলিশ ১৯টি হরিণের চামড়া, ৩টি মাথা ও ৬৪ কেজি হরিণের মাংস উদ্ধার করে।
এসবের সঙ্গে জড়িত চোরা শিকারীরা আটক হলেও বের হয়ে যায় আইনের ফাঁকফোকর দিয়ে।
- Catégories
- Chats de Race Bengal
- Mots-clés
- শরণখোলা প্রতিদিন, Sarankhola Pratidin, হরিণ শিকার ভিডিও
Commentaires